প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
ভারত উপমহাদেশের নারী জাগরণের অগ্রদূত ক্ষনজন্মা মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ধন্য রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার সুপ্রসিদ্ধ ব্যবসা কেন্দ্র শঠিবাড়ী হাট/বন্দরের উপকন্ঠে ঢাকা-রংপুর জাতীয় মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে ০৯(নয়) একর এলাকা জুড়ে উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী শঠিবাড়ী মহাবিদ্যালয় অবস্থিত। শিক্ষা অর্জ নের সুষ্ঠু পরিবেশ কোলাহল মুক্ত শিক্ষাঙ্গনে একাগ্রচিত্তে অধ্যয়নের অপার সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন নয়নাভিরাম অবারিত মাঠ ও সুশোভিত বৃক্ষরাজি বক্ষে ধারণ করে স্বদর্পে দাঁড়িয়ে প্রিয় শিক্ষার্থীদের হাতছানি দিচ্ছে অত্র অঞ্চলের সুনাম ধন্য বিদ্যাপীঠ শঠিবাড়ী মহাবিদ্যালয়।
প্রতিষ্ঠাকালঃ ৪ঠা মে ১৯৭০ ইং
ইতিহাসঃ ১৯৬৯ খ্রিঃ জুলাই মাসের ৭ তারিখে অত্র এলাকার শিক্ষানুরাগী মরহুম মকছুদার রহমান প্রধান স্থানীয় সুধী, যুব সম্প্রদায়, বিদ্যোৎসাহী ও সুশীল সমাজের মানুষদের নিয়ে সংকল্প নেন একটি মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। তার এ মহান কর্মযজ্ঞে সর্বস্তরের মানুষের ঐকান্তিক সহযোগিতা এলাকায় ব্যাপক সাড়া জাগায়। বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাত, সাফল্য ও ব্যর্থতার পথ পরিক্রমায় ১৯৭০ খ্রিঃ ৪ঠা মে বুধবার শঠিবাড়ী হাইস্কুল মাঠে এক বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত জনসমাবেশে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন রংপুর জেলা প্রশাসক জনাব মীর মুসতাফিজুর রহমান টি, কিউ, এ (সি,এস,পি) মহোদয়। শঠিবাড়ী জনপদের মানুষের মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রাণের দাবীকে উপেক্ষা করতে পারেননি তিনি। ঘোষনা দেন মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার এবং সেদিনই তিনি শঠিবাড়ী মহাবিদ্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করে অত্র মহাবিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্বরণীয় ও বরণীয় হয়ে আছেন।
১৯৭০ খ্রিঃ ১ জুলাই থেকে প্রাথমিক ভাবে মহাবিদ্যালয়ের মানবিক ও বানিজ্য বিভাগের শিক্ষার কার্যক্রম চালু করা হয়। ১৯৭২-১৯৭৩ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান শাখা খোলা হয়। অতঃপর ১৯৭৩-১৯৭৪ শিক্ষাবর্ষ হতে বিশেষ অনুমতি এবং ১৯৮৩-১৯৮৪ শিক্ষাবর্ষ হতে স্থায়ী অনুমতি পেয়ে অত্র মহাবিদ্যালয়ে স্নাতক (পাস) শ্রেনীর পাঠ্যক্রম শুরু করা হয়। সর্ব পরি মহাবিদ্যালয়টি একটি পুর্ণাঙ্গ ডিগ্রী মহাবিদ্যালয়ে পরিণত হয়।
অধ্যক্ষের বাণী
কথা অনস্বীকার্য যে, যুগ বা সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে চাহিদারও পরিবর্তন হয়। প্রযুক্তি নির্ভর একুশ শতক হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহারের সবচেয়ে উর্বর সময়। এরই ধারাবাহিকতায় একটা Official Website চালু করা হলো। এতে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় বিষয়াদি যেমন- বিভিন্ন নোটিশ, ভর্তি কার্যক্রম, বর্ষপুঞ্জি, পাঠ্যসূচী, ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে উপস্থিতি, পরীার সময়সুচী, লাইব্রেরী ব্যবস্থাপনা, যাবতীয় একাউন্ট (হিসাব নামা) ইত্যাদি সংযুক্ত থাকবে। প্রাথমিকভাবে এতে কিছু কিছু বিষয়ের অসম্পুর্ণতা থাকলেও পর্যায়ক্রমে এর পূর্ণাঙ্গ চিত্র প্রকাশিত হবে বলে আশা করছি। এর সফল বাস্তবায়নের জন্য সংশিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
সভাপতির বাণী
কথা অনস্বীকার্য যে, যুগ বা সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে চাহিদারও পরিবর্তন হয়। প্রযুক্তি নির্ভর একুশ শতক হচ্ছে প্রযুক্তি ব্যবহারের সবচেয়ে উর্বর সময়। এরই ধারাবাহিকতায় একটা Official Website চালু করা হলো। এতে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় বিষয়াদি যেমন- বিভিন্ন নোটিশ, ভর্তি কার্যক্রম, বর্ষপুঞ্জি, পাঠ্যসূচী, ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে উপস্থিতি, পরীার সময়সুচী, লাইব্রেরী ব্যবস্থাপনা, যাবতীয় একাউন্ট (হিসাব নামা) ইত্যাদি সংযুক্ত থাকবে। প্রাথমিকভাবে এতে কিছু কিছু বিষয়ের অসম্পুর্ণতা থাকলেও পর্যায়ক্রমে এর পূর্ণাঙ্গ চিত্র প্রকাশিত হবে বলে আশা করছি। এর সফল বাস্তবায়নের জন্য সংশিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।